ইতিহাস কথা বলে
-নুরে আলম মুকতা
![বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর এর সমাধির প্রতি লেখকের শ্রদ্ধা](https://www.mohioshi.com/wp-content/uploads/2020/10/IMG_20201030_163653-217x300.jpg)
![শাহ্ নেয়ামতউল্লাহ্ এর সমাধিস্থল](https://www.mohioshi.com/wp-content/uploads/2020/10/20201022_134239-300x225.jpg)
![শাহ্ সুজার সমাধিস্থল](https://www.mohioshi.com/wp-content/uploads/2020/10/IMG_20201030_163400-168x300.jpg)
বাংলা,বিহার,উড়িষ্যার শাসক শাহ্ শুজার ঐতিহাসিক রেস্ট হাউজ
ঐতিহাসিকেরা খুঁজুন। আমরা ভিন্ন দিকে যাই। ছোট সোনামসজিদ নির্মিত হয়েছিলো সুলতানী আমলে। এটি নির্মান করেছিলেন সুলতান আলউদ্দিন শাহ ১৪৯৪-১৫১৯ সালের মধ্যে। সোনামসজিদকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে বীর শ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধি। এ যেন ইতিহাস ইতিহাসে মিতালি। আর শাহ শুজা তাঁর রেস্ট হাউজ বানিয়েছিলেন মহা সাধক হযরত শাহ নেয়ামত উল্লাহ (র) আস্তানা কে কেন্দ্র করে। কারন শাহ শুজা তাঁর ইসলাম ধর্মের পান্ডিত্যে মুগ্ধ হয়েছিলেন। এ ধর্ম গুরুর সমাধি তহাখানা নামে পরিচিত। বিশাল রেষ্ট হাউজটি দারুন স্থাপত্য শৈলীর নিদর্শন। আমি বার বার মুগ্ধ দৃষ্টি প্রসারিত করে চাই। এ গরম আর শীতল জলের ফোয়ারায় কোন রাজ কুমারী প্রাণ জুড়িয়েছিলেন আমার গৌড়ের রাজধানীতে? মাটির নীচে অসংখ্য সশ্বস্ত্র সৈন্য। হিজড়ার দল ঘিরে আছে রাজ কুমারীর স্নানাগার। নবাব শাহ শুজা স্বস্ত্রীক প্রাসাদের ছাদের ওপর বসে উপভোগ করছেন বিশাল দিঘীর স্বচ্ছ জলের সহস্রদল পদ্ম।