রুপোলী ঐ থালার মতো গোলগাল এক চাঁদ শান্ত নদীর জলের মাঝে সুখ খোঁজে চুপচাপ, সুখের ছায়া পায়না খুঁজে হাতাশার বিষাক্ত ছাপ।
আর্ত মানুষ ত্রস্ত সবাই পাচ্ছে নাকো দিশা,তাইত সবার দূর হয়েছে আলেয়ারই নেশা।
সব মানুষকে রুদ্ধ করে সৃষ্টিকর্তা হাত দিয়েছেন মেরামতির কাজে, তাইত শুনি ওজোনস্তরে ফাটল নাকি যাচ্ছে দ্রুত সেরে।
সৃষ্টি শুধু আমার তোমার নয়তো একার কারও,তাইত দেখ ডলফিন আজ দিচ্ছে সাঁতার সাগর তীরেও ।
শ্রীমঙ্গলের পথগুলোতে নাকি নির্ভয়ে হাঁটছে হনুমানে,মানুষ নামের ভয়ংকর জীব সব বন্দি খিল আঁটা ঘরে।
যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা নিয়ে ছিল বিশ্ব মোড়লদের বড্ড মাতামাতি, কেমন দেখ প্রভূ দিলেন সৈন্য এক ক্ষুদ্র অতি।
ক্ষুদ্র হলেও শক্তি ক্ষুরধার, বিশ্বটাকে করলো এধারওধার,চাইছি ক্ষমা প্রভূ দাও পরিত্রাণ মুক্ত করো সেরা সৃষ্টি তোমার।
ফারহানা শারমিন জেনী – কবিও সহ সম্পাদক মহীয়সী ।