Ads

এইচ বি রিতার বাংলা-ইংলিশ কাব্যগ্রন্থ

মহীয়সী ডেস্কঃ 

“আকাশের বুকে অগ্নিস্রোত” এবং “Diagonal Perspectives-Poetry Tied to the Ribbon of Time”- বাংলা ও ইংলিশে মোট দুটি কাব্যগ্রন্থ নিয়ে এ বছর পাঠকের সামনে উপস্থিত হয়েছেন লেখক, কবি, সাংবাদিক এইচ বি রিতা।

৯৮টি বাংলা কবিতা নিয়ে ‘আকাশের বুকে অগ্নিস্রোত কাব্যগ্রন্থটি’ প্রকাশ করেছে প্রিয়বাংলা প্রকাশনী, যা এবারের বইমেলায় ২৯৬/২৯৭ স্টলে পাওয়া যাচ্ছে। প্রচ্ছদ করেছেন তন্দ্রা তাবাস্সুম।

৬৯টি ইংরেজি কবিতা নিয়ে ‘Diagonal Perspectives-Poetry Tied to the Ribbon of Time’ কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যানটাকি রাজ্যের ম্যাককিনলি পাবলিশিং হাব।

প্রচ্ছদ ও চিত্রকল্প করেছেন প্রকাশনীর কর্ণধারদের একজন ডন লুম্যান অ্যাগ। বইটির ফ্ল্যাপ করেছেন সাংবাদিক, লেখক, কলামিস্ট, কবি কাকন রেজা।

ইংরেজি বইটি বিশ্বের ছয়টি দেশে আমাজনের মাধ্যমে আপাতত লাইভ করা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মান, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, ইউনাইটেড কিংডম এবং কানাডা।

 

দুই ভাষায় রচিত দুটো বই-তেই এইচ বি রিতা একটি নির্দিষ্ট সময়ের ঘটনা, দৃশ্য, প্রেক্ষাপট ও মুহূর্তকে ফ্রেমে বাধার চেষ্টা করেছেন।  তিনি মনে করেন, কবিতা-জগৎ সাধারণত গল্প-উপন্যাস, প্রবন্ধ থেকে একটি ভিন্ন স্থান যেখানে সংস্কৃতি এবং বাণিজ্যের নিয়মগুলি একটু ভিন্নভাবে কাজ করে। আর তাই, তিনি এই ভিন্ন কাজটা করতে প্রতিটা মুহূর্ত এবং অভিজ্ঞতাকে প্রখর বুদ্ধিমত্তার সাথে পরীক্ষা করেছেন এবং তারপরেই লেখনিতে তার অন্তর্দৃষ্টি প্রকাশ করেছেন, যা তার ভাষার কমনীয়তার সাথে পাঠককে মুগ্ধ করবে বলে বিশ্বাস রাখেন।

 

ইংরেজি কাব্যগ্রন্থটির বিষয়বস্তু, লিখনশৈলী একটু ভিন্ন। পাঠককে চমকে দিয়ে প্রশ্ন ছুঁড়ে লেখক শুরু করেছেন তার ভূমিকা। শুরুটা ছিলো,

“ধরুন আপনি দরজা-জানালা বন্ধ করে নিরাপত্তার সাথে ঘুমাচ্ছেন। অপ্রত্যাশিতভাবে মধ্যরাতে, আপনার নাক কুঁচকে গেলো, আপনি পচা মাংসের গন্ধ পেতে শুরু করলেন। ভোর পর্যন্ত আপনি দুশ্চিন্তায় রাত পার করলেন। তারপর, দিনের শুরুতে, আপনি আবিষ্কার করলেন যে, পাশের অ্যাপার্টমেন্টে একজন মহিলা গতকাল  সন্ধ্যা থেকে তার স্বামীর লাশ বহনকারী ট্রাকটির জন্য অপেক্ষা করছেন। সেই সময়ে আপনার মনস্তাত্ত্বিক অবস্থা কোন পর্যায়ে থাকবে? আপনি কি সেই দিন বা সময়টা সুস্থভাবে অতিক্রম করতে পারবেন?

কিংবা ধরুণ, আপনি কালো চামড়ার কেউ রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন, আপনাকে দেখে অন্য বর্ণের কেউ একজন সতর্কতার সাথেতার হাতের মানিব্যাগটি শক্ত করে চেপে ধরলো। এই বিপরীতমুখী পরিস্থিতিটির সাথে আপনি কিভাবে প্রতিক্রীয়া ব্যক্ত করবেন?”

‘Diagonal Perspectives-Poetry Tied to the Ribbon of Time’- এই কবিতার বইটি মূলত তাদের জন্য, যারা প্রতিটাদিন তীব্র তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েও সাহসের সাথে লড়ে যান, এবং দিনশেষে প্রতিটা বিষয় ও ঘটনাকে সূক্ষ্ম দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখার চেষ্টা করেন। এই লড়াই হতে পারে নিজের শরীরের সাথে, কখনো বিষাদগ্রস্থ মনের সাথে, কখনো সমাজের নানান অন্যায়-অসঙ্গতি ও দুর্দশার বিরুদ্ধে।

এটি এইচ বি রিতার প্রথম ইংরেজিতে প্রকাশিত কবিতার বই। কবিতার বিষয়বস্তু অনুযায়ী বইটিতে তিনি আলাদা ভাবে কবিতাগুলো বিভক্ত করেছেন। যেমন- মহামারী, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, হতাশা, মানসিক ও শারীরিক অক্ষমতা, লড়াই, জীবনবোধ এবং ভালোবাসা। এতে করে পাঠকের আকর্ষণ অনুযায়ী কবিতাগুলো খুঁজে পেতে সুবিধা হবে।

“আকাশের বুকে অগ্নিস্রোত” বইটিতে কবিতাগুলো সাজানো হয়েছে সরল রেখায়, কোন নির্দিষ্ট পর্বে নয়।

বই দুটোতে লেখক কোন নির্দিষ্ট নিয়মে কবিতা লিখেননি। বইটি মুক্ত-ফর্ম এবং বহু-গঠিত। সব কবিতাই মুক্ত ছন্দ এবং অনেক কবিতাই দীর্ঘ। লেখকের প্রতিটা কবিতায় আলাদা থিম রয়েছে। জীবনকে নানান আঙ্গিকে খতিয়ে দেখা লেখকের তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণও দৃষ্টিশক্তি প্রতিটা কবিতায় লক্ষ্যণীয়।

 

আকাশের বুকে অগ্নিস্রোত” এবং  “Diagonal Perspectives-Poetry Tied to the Ribbon of Time”- বই দুটোর কবিতাগুলো যাপিত জীবনের কথাই বলে। ভঙ্গুর সামাজিক-রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা, ধর্মান্ধতা, শ্রেণি-বর্ণবৈষম্য, মানবিকতার অভাব… ইত্যাদি গতানুগতিক বিষয়গুলোই কবিতার মূল বিষয়বস্তু।

একটি হৃদয় বিদারক দুর্ঘটনা থেকে ফিরে আসার পরিপ্রেক্ষিতে, লেখকের চিন্তা-যুক্তি এবং দৃষ্টিভঙ্গি এক টন পরিবর্তন ঘটে, এবং তিনি তখন প্রতিটা নেতিবাচক ঘটনা, দৃশ্যপটের কারণ খতিয়ে দেখেতে শুরু করেন। লেখক বিশ্বাস করতে শুরু করেন যে জীবনএকটি যুদ্ধক্ষেত্র এবং এখানে বিদ্যমান প্রত্যেক ব্যক্তি একজন যোদ্ধা। সে যুদ্ধের জন্য যোদ্ধাদের দখলে একটি অস্ত্র হিসাবে লেখক এখানে; দিঢ় মনোবল, সাহস, সৎ গুণাবলী, মানবতা, লড়াইয়ের কণ্ঠস্বর এবং ব্যক্তির সাথে সাহচর্য উপস্থাপন করেছেন। লেখকের অভিজ্ঞতা, উপলদ্ধি, বিচক্ষণতা, ভিন্ন চিন্তাশক্তি এবং অন্তর্দৃষ্টির সম্পূর্ণ স্বীকৃতি এই বইটিতে অনুভূত হয়েছে।

 

সাংবাদিক, লেখক, কলামিস্ট, কবি কাকন রেজা বইটির ফ্ল্যাপে লিখেছেন, “একজন লেখক হবার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন জীবনবোধ। জীবনকে জানতে চাওয়ার ইচ্ছা এবং আগ্রহ। লেখক হিসেবে এইচবি রিতা’র উল্লেখ্য দিক হলো এই জীবনবোধ। তিনি কাজ করছেন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের নিয়ে, যেখানে তাকে শিশুদের মন, আচরণ, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া বা একটি শিশুর বেড়ে ঠার সাথে সাথে তার মনস্তত্ব বুঝতে হয়। জীবনকে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখা এবং ইতিবাচক চিন্তার বাঁকগুলি তিনি এভাবেই অনুধাবন করছেন। এই মানুষকে দেখার বিষয়টাই রিতার লেখার উপজীব্য হয়েছে, উঠে এসেছে। শুধু উঠে আসা বললেভুল হবে, সার্থক ভাবে উঠে এসেছে। একজন লেখকের সবচেয়ে বড় দিক যেটা, নিজস্ব ধরণ সৃষ্টি করা। নিজের সিগনেচার রাখা।সেক্ষেত্রে রিতা দারুণ সফল। অনুবাদক হিসাবেও রিতা লেখক ও লেখার মূল বিষয়বস্তু ধরে রাখতে পারায় দারুণ দক্ষতার ছাপ রাখেন। রিতার কবিতা, গল্প ও উপন্যাস মানুষের কথা বলে। মানুষের ব্যথার কথা বলে।”

ভযানক  মহামারীতে এপিসেন্টার নিউইয়র্কের করুণ দৃশ্য আমদের এখনো ভাবিয়ে তুলে। যাতনার সাথে প্রাণ হারিয়েছেন লেখকের প্রিয় বন্ধু, শিক্ষক এ্যান ন্যুয়েন। তার ‘Anh Nguyen’ কবিতায় তিনি লিখেছেন,

 

“I won’t ever see a brilliant evening without her. There won’t be a day-to-day existence in the aroma of blossom any longer.

It will be challenging to see butterflies bugs playing The stars could proclaim

insubordination in the dimness of night.

Coronavirus removed her

Is it fair? No! Not in any manner.”

 

ধর্মবিদ্বেষ বিরোধী লেখক ধর্মান্ধতা মাড়িয়ে তার কলমের আঁচড়ে তুলে ধরেন একই রক্ত-মাংসে গঠিত মানুষের কথা।

‘Jogodish My Friend’ -কবিতাটিতে তাই প্রতিফলিত হয়।

 

“My friend Jogodish and I were born in two different religions

However, We are old buddies.

I believe in the Qur’an –

So does he in Srimad Bhagavad Gita.

We both believe in the monotheism of the Creator,

Almighty God is the only one

He has no lord, no one greater than him!”

 

সমাজ-রাষ্ট্রীয় দুর্নীতির কষাঘাতে মানুষের ব্যাথায় ব্যাথিত লেখক তীব্র প্রতিবাদে তার ‘Bangladesh’ কবিতায় লিখেন,

“Power is taking away women’s respect and life! Again, the accused criminals are playing with the law.

The media is an enslaved person bought by the administration, truth be told,

Like the govt authority’s pet canine

It keeps its mouth closed in the quest for its advantages.

The capitalists are pushing the workers towards death

The state has no constitution

However,

For what reason is my mind sobbing for this country?

What is there in my Bangladesh?”

 

অবহেলায় পথে পড়ে থাকা মানুষ, বৃদ্ধ পিতা-পাতার অনিরাপত্তা কাঁদিয়ে তুলে লেখককে।

‘All Mothers Need Love’ কবিতায় তিনি লিখেন,

 

“Many mothers living on the streets,

Picks up bread from the dustbin to eat.

Not in the warmth of love,

but in the bitter cold their helpless eyes search for something

Look for someone

Who are they searching?”

 

 

হতাশায় ডুবে যেতে যেতে আবারও সাহস নিয়ে লড়াই করে দিনটি পার করা-লেখকের সাহসী পদক্ষেপ।  ‘I Won a Disease Lottery’ কবিতায় তিনি লিখেন,

 

“This illness makes me distrustful,

It’s startling to imagine that

I’ve scored that sweepstake for this sickness.

I don’t know what’s in store for me

I don’t know what will show up for next

Simply know, it has and will remain there for the remainder of my life

It isn’t easy to battle like this constantly! No!

Yet, I’m doing it

When it’s all said and done,

Tomorrow isn’t the day! Today is the day.”

দিনশেষে আমাদের প্রতিটা মানুষের আশ্রয় ও ভালোবাসার দরকার আছে। ভালোবাসা ছাড়া মানুষ ‌অচল। তবে, আমরাই আমাদেরকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। ‘We Love Ourselves’ কবিতায় তিনি লিখেন,

 

“Individuals can’t be in the void.

They can’t be distant from everyone else.

So many invisible strings interface them to the world.

Whether one recognizes oneself as unmindful and derisive, individuals need love.

We concede and don’t;

We as a whole, love ourselves and perceive our reality!”

সমাজের বিরুপ  দৃষ্টি উপেক্ষা করে একক মায়ের লড়াই আমরা দেখতে পাই তার ‘It’s Alright Mom’ কবিতাটিতে।

 

“When his father’s name had eliminated from

the school blue card,

I saw the wonder in his eyes.

The sky that day was likewise extremely overcast

There was no downpour

Notwithstanding, solid damp air was blowing.

I looked at him very carefully and feel some burst inside my heart.

A few questions,

It might say some guilt-responsibility was destroying me.

His Innocent eye!”

কারণে-বিনা দোষে মৃত্যুর আগে খুপরি ঘরে তালাবদ্ধ কয়েদীর মানসিক অবস্থা যাচাইয়ে ‘আকাশের বুকে অগ্নিস্রোত’ কাব্যগ্রন্থটিতে তিনি লিখেন, ‘খুপরি ঘরে দ্বিগুণ মৃত্যুদন্ড’ কবিতাটি।

 

“খুপরি ঘরে ঘুলঘুলির আবছায়া আলোয়

খেয়ে-পড়ে শরীর টিকিয়ে রাখার যে জীবন,

তাতেও আরশোলা, ইঁদুর ছাপ রেখে যায়।

সেখানে রৌদ্দুর পৌঁছায় না দশক ধরে

ছাদের কার্নিশে অমাবষ্যা রাত, উঁকি দেয় না।

 

নিরীহ প্রাণ আবেদন হাতে

কয়েক দশক কাটিয়ে দেয়, একাকী বন্ধ ঘরে

খাদ্যের থালা সুযোগ বুঝে ঢুকে যায়;

দরজার সরু ছিদ্র পথে।

 

মানুষ থেকে বিচ্ছিন্ন তারা রোদ চিনতে ভুল করে

ভিতর পুড়ে গেলে স্নায়ুকোষ শুকিয়ে যায়

মস্তিষ্কে পোকার বিচরণ রক্তনালি ছিড়ে নেয়।

 

মানুষ হত্যা

মানুষ, সমাজ, রাষ্ট্রের অসুস্থতার প্রতিবিম্ব

হত্যার শাস্তিতে হত্যা কোন প্রতিকার নয়

এতো সুস্থ্ মগজের বিপরীত প্রক্রিয়া।

 

বন্ধ ঘরে, বিচ্ছিন্নতা মানেই দ্বিগুণ মৃত্যুদন্ড

এ মৃত্যু একটি ধীর এবং বেদনাদায়ক;

মানসিক মৃত্যু।”

 

 

এইচ বি রিতা লেখালেখির সাথে যুক্ত ছোট থেকেই।তার পিতা সামসুদ্দিন আহমেদ এছাকও ছিলেন একজন গীতিকার, নাট্যকার, লেখক, কবি ও বাংলাদেশ বেতার কেন্দ্রের তালিকাভূক্ত শিল্পী। বিশ্বের মানুষ এবং মানুষের সাধারণ জীবন যাপনের সাথে এইচ বি রিতা খুব গভীরভাবে জড়িত। পেশাগত কারণে এডুকেশনের উপর উচ্চ পড়াশুনা সম্পন্ন করতে গিয়ে তিনি জেনেছেন মানুষের মনকে কীভাবে পর্যবেক্ষণ ও বিচার-বিবেচনায় গ্রহণ করতে হয়। তাছাড়া,

পেশাগতভাবে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু-কিশোরদের সাথে কাজ করছেন তিনি দীর্ঘ ১৫ বছর যাবত বর্তমানে কাজ করছেন নিউইয়র্ক সিটির শিক্ষা বিভাগের এডমিনিস্ট্রেটিভ এসিস্টেন্ট হিসাবে। তাই, মানুষের মনের ভাবনা, আচরণ, বহিপ্রকাশ ও কারণ নির্ণয়ে তিনি যথেষ্ট ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে সক্ষম হোন। ‌‌অন্যের যে কোন সঙ্কট বা ব্যথায় তিনি ব্যাথিত হোন। আর তাই তার অন্তর্দৃষ্টি উপলব্ধিশীল যা তার লেখাতে দুর্দান্তভাবে সুনির্দিষ্ট এবং গীতিময় হয়ে উঠে।

 

“আকাশের বুকে অগ্নিস্রোত” এবং “Diagonal Perspectives-Poetry Tied to the Ribbon ofTime’- বই দুটোর শিরোনাম থেকে, পাঠক বইটির মৌলিক বার্তাটি মোটামুটি অনুমান করতে পারবেন এবং বুঝতে পারেন লেখক কীভাবে বিষয়বস্তুর প্রেক্ষিতে শব্দ, সুর ও ভাব বিন্যাসের কারুকার্যের মাধ্যমে সময়কে ধরার চেষ্টা করেছেন। এইচ বি রিতার কবিতার বিষয়বস্তু যেমন সময়োপযোগী তেমনি শক্তিশালী।

এইচ বি রিতার ইতিপূর্বে আরো বই প্রকাশিত হয়েছে।অন্যধারা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত  অনন্য কাব্যগ্রন্থগুলো হলো- মৌনতা, কবিতা তুমি ভবিতব্য কষ্টের প্রতিচ্ছবি, রক্তাক্ত নীল এবং দুঃখ জলের লহরী।

এছাড়াও অন্যধারা প্রকাশনী থেকে এইচ বি রিতার প্রথম উপন্যাস ‘বিনু’ প্রকাশিত হয় ২০১৯ সালে।তার প্রথম  প্রবন্ধ’জোনাকির ডাকবাক্স’ এবং ‘বার্ডস অফ প্যারাডাইস’ নামক আরো একটি সম্মিলিত কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়ছে ২০২১ এর বইমেলায়, প্রিয়বাংলা প্রকাশনী থেকে।

 

মহীয়সীর প্রিয় পাঠক ! সমাজ, পরিবার ও নিজেকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলার জন্য নানা ধরণের

আর্টিকেল পড়তে মহীয়সীর ফেসবুক পেজ মহীয়সী / Mohioshi এ লাইক দিন  এবং

আমাদের ফেসবুক গ্রুপ মহীয়সী লেখক ও পাঠক ফোরাম এ যুক্ত হয়ে আমাদের সাথেই থাকুন ।

 

 

 

আরও পড়ুন